প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ - লক্ষণ ও প্রতিকার

প্রিয় পাঠক আজকের আলচ্য বিষয় প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ-লক্ষণও প্রতিকার। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সমস্যাটা বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া রোগী বর্তমান সময়ে শতকরা ১০০ জন রুগীর মধ্যে ২ থেকে ৫ জন ব্যক্তি প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সংক্রমনে ভুগেন।
প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ - লক্ষণ ও প্রতিকার
এই রোগ হলে প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া অথবা ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া সহ নানা রকম লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এটি নারী পুরুষ সকলের হয়ে থাকে। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার উপদ্রব সাধারণত ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ থেকে হয়ে থাকে।

কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে এবং সঠিক সময় সঠিক চিকিৎসা নিলেই প্রস্তাবে জ্বালাপোড়ার মতো রোগের প্রতিকার পাওয়া যায়। প্রিয় পাঠক প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ-লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযগ সহকারে পড়ুন।

প্রথম অংশ

প্রিয় পাঠক, আজকের আলোচ্য বিষয় প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ  লক্ষণ ও প্রতিকার। এই রোগ হলে ঘাবড়ানোর কোন কারণ নেই। সঠিক চিকিৎসায় জ্বালাপোড়ার মতো রোগ থেকে সহজেই মুক্তি মেলে। প্রিয় পাঠক, আজকের আলোচনার প্রথম অংশে যা যা থাকছে, ১।জ্বালাপোড়ার কারণ প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ ২। ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ 

৩। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় ৩। পুরুষদের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয় ৪। মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কেন হয় ৫। প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়ার  রাস্তায় ওষুধের নাম এ সমস্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব প্রিয় পাঠক প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। নিম্নে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ দেয়া হলোঃ 

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ 

বিভিন্ন কারণে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে। অনেকেই জানে না কি কি কারনে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয়। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারন নিয়ে আজকের আর্টিকেলে থাকছে বিস্তারিত  প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারন নিয়ে জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া রোগটি বিভিন্ন ভাবে ছড়াতে পারে ।

কারো কারো হয়ে থাকে বংশগতভাবে। আবার স্বামী-স্ত্রীর দুইজনের একজনের যদি প্রস্রাবে জ্বালা পোড়ার রোগ থেকে থাকে সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় ব্যক্তির ও এই রোগটি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সাধারণত  সাধারণত প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার রোগী যেভাবে ছড়ায়। পায়খানায় থাকা বিভিন্ন জীবাণু মূত্র তন্ত্রে প্রবেশ করে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয়। 

এছাড়াও গবেষণায় দেখা গেছে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হওয়ার প্রধান কারণ পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করা। পানি আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পানি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, আর পর্যাপ্ত পানি পান না করার অভাবে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয়। প্রসাবে জ্বালাপোড়া সাধারণত তাদের মাঝে দেখা দিতে পারে যারা প্রত্যেকদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করে না।

পানি কম পান করাই শুধু প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয় না হতে পারে কিডনি ড্যামেজ। তাই আমাদের উচিত বয়স ও শরীরের ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী প্রতিদিন দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করা। প্রিয় পাঠক, নিম্নে ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ নেয়া হলো।

ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ

ইউরিন ইনফেকশ হওয়ার বেশ কিছু লক্ষন রইয়েছে। সাধারনত ইউরিন ইনফেকশনের প্রধান কারন হলো শরীরের চাদিহা অনুযায়ী পানি পান না করা। প্রত্যেক মানুষের গড়ে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা উচিত। এক্ষেত্রে যারা একটু বেশী পরিশ্রম করেন তাদের একটু বেশী পানি পান করা উচিত শরীরের ধারন ক্ষমতা অনুযায়ী আবার যারা পরিশ্রম কম করেন তাদের একটু পানি কম পান করলে  সমস্যা নায়। প্রিয় পাঠক, অনেকেই জানেন না ইউরিন ইনফেকশনের এই লক্ষন সম্পর্কে। নিম্নের নির্দেশনায় ইউরিন ইনফেকশনের কতিপয় কিছু লক্ষণ দেওয়া হলঃ

উইরিন ইনফেকশনের লক্ষন গুলো হলো 
১। ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া 
২। প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া করা
৩। প্রস্রাবে দুর্গন্ধ হওয়া.
৪। প্রস্রাবের রং হলুদ  হওয়ে যাওয়া.

৫। হঠাৎ প্রস্রাবের বেগ আসা প্রস্রাব ধরে রাখতে সমস্যা হওয়া
৬। বারে বারে তলপেটে ব্যথা অনুভব হওয়া
৭।  প্রস্রাবের সাথে বারে বারে রক্ত যাওয়া.
৮।জ্বর আসা কিংবা গা অতিরিক্ত গরম অনুভব হওয়া এবং শরীরের কাঁপুনি আসা 
৯।বারে বারে বমি বমি ভাব ও বমি আসা

এই সমস্ত লক্ষন গুলো দেখা দিলে ধরে নিতে হবে ইউরিন ইনফেকশন হয়েছে। ইউরিন ইনফেকশন থেকে মুক্তি পেতে যা যা করবেন। তা নিম্নের নির্দেশনায় বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে। প্রিয় পাঠক নিচের কলাম থেকে পড়ে নিন প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়।

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

 প্রিয় পাঠক, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাওয়ার বেশ কিছু উপায় রয়েছে, প্রতদিনের রুটিনে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চললে প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া থেকে খুব সহজে মুক্তি পাওয়া যায়। নিম্নে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তির উপায় দেওয়া হলো

১।বেশি বেশি পানি পান করা
পানি মানুষের শরীর থেকে দূষিত ব্যাকটেরিয়া গুলো বের করতে সাহায্য করে। বেশি বেশি পানি পান করলে প্রস্রাব ঘনো ঘনো হয়। ফলে প্রস্রাব পরিস্কার হয়। ফলে প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া ও ব্যথা কম হবে। আস্তে আস্তে প্রস্রাবের জ্বালা পোড়া থেকে মুক্তি মিলবে।

২। গরম চাপ/ ছোয়া
তলপেটে ব্যথার অংশে গরম চাপ দিতে পারেন। এতে ব্লাডারের চাপ কমবে এবং ব্যথা নির্মূল হবে। এজন্য ব্যবহার করতে পারেন হিডিং প্যাড। অথবা পানি গরম করে একটি কাচের বোতল নিয়ে পেটে চাপ দিতে পারেন। এভাবে করে পাঁচ মিনিট করে রাখুন । কিছুক্ষণ আবার দিন। এভাবে বেশ কয়েকবার দিন।

৩।দই
দইয়ে রয়েছে স্বাস্থ্যকর উপাদান। এটি শরীরের পিএইচের মান সাভাবিক করে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কমাতে করতে সাহায্য করে। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কমাতে প্রতিদিনের খবার তালিকায় অন্তত এক কাপ করে দুই খাওয়ার অভ্যাস করুন। নিম্নে পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয় নিয়ে  আলোচনা করা হলো

পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয়

প্রসাবে জ্বালা পোড়া হলে অনেকেই অনেক ভয় পেয়ে যায় ভয় পাবার ও বেশ কিছু কারন রয়েছে প্রস্রাবের জ্বালা পোড়া থেকে হতে পারে কিডনি ড্যামেজ এর মতো রোগের সমস্যা সৃষ্টি। এ জন্য প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া রোগের দেখা দিলেই প্রয়োজন তাৎক্ষনিক চিকিৎসা নেওয়া। তবে ছেলেদের প্রস্রাবে জ্বালা পোড়ার বিভিন্ন কারন রয়েছে । প্রিয় পাঠক, পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয় এই নিয়ে বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া হলোঃ

মূত্রাশয় পুরোপুরি খালি না হলে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পেতে পারে এবং সংক্রমণ ঘটাতে পারে। অনেকেই আছেন ভালোভাবে মুত্র ত্যাগ করার আগেই ওঠে যায়। ফলে আস্তে আস্তে এটি প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া রোগের সৃষ্টি করে। প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া থেকে মুক্তি পেতে মুত্র ভালো ভাবে ত্যাগ করুন। প্রস্রাবে জ্বালা এটি বয়স্ক পুরুষদের ক্ষেত্রে বেশি ঘটতে পারে ।

যাদের প্রোস্টেট গ্রন্থি থাকে তাদের প্রস্রাবের টিউব ব্লক এর সমস্যা রয়েছে। একটি মূত্রনালীর টিউব বা ক্যাথেটার ব্যবহার করা সংক্রমণকে রোধ করে তুলতে পারে। পুরুষদের  প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ অস্বাস্থ্যকর যৌন অভ্যাস এবং অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসও মূত্রনালীর সংক্রমণের জন্যে হতে পারে। 

যদি কারো প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার এই সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সে যদি যথা যথো সংক্রমণের চিকিৎসা না করা হয়, তবে এই সংক্রমণ কিডনি ড্যমেজের কারণ হতে পারে। এমনকি এই সংক্রমণ রক্তের মাধ্যমে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। আসা করছি পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয় এই নিয়ে জানতে পেরেছেন। প্রিয় পাঠক নিম্নে মেয়েদের প্রস্রাবে জবালাপোড়া কেন হয় এই নিয়ে আলোচনা করা হলো।

মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কেন হয়

প্রিয় পাঠক, ছেলেদের মতো মেয়েদের প্রস্রাবের জ্বালা পোড়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে, প্রসাবে জ্বালা পোড়া এটি স্বাভাবিক বিষয় হলে ও অতিরিক্ত পর্যায়ে চলে গেলে  এটি নানা রগের সৃষ্টি হতে পারে প্রিয় পাঠক, মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কেন হয় এই নিম্নে বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ

প্রস্রাবের জ্বালা মানে মেয়েদের যে অংশ দিয়ে প্রস্রাব বের হয় সেখানে তিব্র যন্ত্রনা। সার্ভিক্স (মেয়েদের শরীরের অংশ) ফুলে গেলে, যোনিতে ইস্ট ইনফেকশন থাকলে বা ক্ল্যামাইডিয়া নামক জীবাণু থাকলে মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া হতে পারে। কখনও কখনও, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া তলপেটে বা পিরিয়ডের সময় ব্যথার কারনে হতে পারে। আবার অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের কারনে মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হতে পারে। 

অনেক সময় বয়স্ক মহিলাদের এই সমস্যাটা বেশী দেখা দিতে পারে।  মেয়েরা বয়স্ক হওয়ার সাথে সাথে তাদের যোনি পথ হয়ে যায় শুষ্ক এ কারনে ও প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সৃষ্ট হতে পারে । প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার আরেকটি কারণ হলো পর্যাপ্ত পানি পান না করা। আছাড়া ও তাদের যদি কিডনি সমস্যা থাকে। আশা করছি মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কেন হয় তা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।নিম্নে প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়ার ঔষধ নিয়ে আলোচনা করা হলো।

প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়ার ঔষধ

 প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া রোগী বর্তমান সময়ে  শতকরা ১০০ জন রুগীর মধ্যে ২ থেকে ৫ জন ব্যক্তি প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যায় ভুগেন। এই সংক্রমণটি ছোট বড়  থেকে  শুরু করে প্রায় কম বেশি অনেক মানুষের মাঝে দেখা দেয়। প্রসাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া থেকে বাঁচতে বেশ কিছু ঔষধ রয়েছে। নিম্নে প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়ার ঔষধ নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

প্রসাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়ার ঔষধ হতে পারে১। আমলা জুস,.২। ব্লুবেরি, ৩।শসা, ৪। টকদই ইত্যাদি।
১। আমলা জুস
আমলা জুস হল এমন একটি খুবি কার্যকরী পানীয় যা মূত্রনালীর সংক্রমণ রোধে সাহায্য করে। আমলা জুস  মূত্রনালীতে জ্বালাপোড়া দূর করতে যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে থাকে।.
২। ব্লুবেরি,
ব্লুবেরিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নামক বিশেষ কার্যকরী উপাদান রয়েছে যা  শরীরের জন্য খুবই উপকারী। ব্লুবেরি ফল শরীরের দুষিত জীবাণুগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে যা অসুস্থ করতে পারে। প্রতিদিন ১টি করে ব্লুবেরি খেলে  প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া উপসম হবে।
৩। শসা
শসায় প্রায় ৯৫ শতাংশ পানি থাকে। এটি আপনার হাইড্রেটেড রাখবে এবং শরীরে ক্ষতিকর টক্সিন থেকে মুক্তি দেয়। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কমাতে প্রত্যেকদিন অন্তত একটি করে শসা খান।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আমি আমার আর্টিকেলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করছি   আর্টিকেলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার নিয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন এছাড়া ও আলোচনা করেছি ঔষধ প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার কারণ নিয়ে। আলোচনা করেছি ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ নিয়ে। 

আলোচনা করেছি প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় নিয়ে। আলোচনা করেছি পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয় নিয়ে। আলোচনা করেছি মেয়েদের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কেন হয় নিয়ে এবং প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়ার ঔষধ নিয়ে আশা করছি এই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।  

আপনি যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তাহলে আর্টিকেল্টি বন্ধুদের সেয়ার করুন।প্রিয় পাঠক নিত্য নতুন স্বাস্থ্য বিষয়ক আর্টিকেল পড়তে ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন। ধন্যবাদ পুরো আর্টিকেলটি পড়ার  জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url